Datasets:
itsmeaminul
/
ha-pr-bn-aminul-generated

Dataset card Data Studio Files
xet
Community
input
stringlengths
8
7.89k
target
stringlengths
12
8.24k
এই মডেলই ২১০০ সাল পর্যন্ত তিন ধরনের পরিস্থিতিতে জলবায়ু পরিবর্তনের সম্ভাব্য প্রভাব ব্যাখ্যা করা হয়েছে এ গবেষণায়
এই মডেলই ২১০০ সাল পর্যন্ত তিন ধরনের পরিস্থিতিতে জলবায়ু পরিবর্তনের সম্ভাব্য প্রভাব ব্যাখ্যা করা হয়েছে এ গবেষণায়।
এই মডেল সামনে রেখে গবেষণায় দেখানো হয়েছে সীমিত আকারেও যদি বিশ্লেষণ করা হয় তবে শতাব্দীর শেষে বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড়ের সময় জোয়ারের উচ্চতা ৪ দশমিক ৯ মিটার পর্যন্ত বাড়তে পারে
এই মডেল সামনে রেখে গবেষণায় দেখানো হয়েছে, সীমিত আকারেও যদি বিশ্লেষণ করা হয়, তবে শতাব্দীর শেষে বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড়ের সময় জোয়ারের উচ্চতা ৪ দশমিক ৯ মিটার পর্যন্ত বাড়তে পারে।
যদি মাঝারি মাত্রার পরিবর্তন হয় তবে এর উচ্চতা হতে পারে ৫ মিটার
যদি মাঝারি মাত্রার পরিবর্তন হয়, তবে এর উচ্চতা হতে পারে ৫ মিটার।
আর যদি পরিবর্তনের গতিধারা তীব্র হয় তবে জোয়ারের উচ্চতা বাড়তে পারে ৫ দশমিক ৪ মিটার
আর যদি পরিবর্তনের গতিধারা তীব্র হয়, তবে জোয়ারের উচ্চতা বাড়তে পারে ৫ দশমিক ৪ মিটার।
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং ঝড়ের তীব্রতা বৃদ্ধিএই দুই পরিস্থিতিকে বিবেচনায় নিয়েই এই পরিবর্তনের কথা বলা হয়েছে
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং ঝড়ের তীব্রতা বৃদ্ধি—এই দুই পরিস্থিতিকে বিবেচনায় নিয়েই এই পরিবর্তনের কথা বলা হয়েছে।
অথচ শত বছরে দেশের উপকূলে দেখা দেওয়া ঘূর্ণিঝড়ের সময় জোয়ারের উচ্চতা প্রায় সাড়ে ৩ মিটার
অথচ শত বছরে দেশের উপকূলে দেখা দেওয়া ঘূর্ণিঝড়ের সময় জোয়ারের উচ্চতা প্রায় সাড়ে ৩ মিটার।
সেই তুলনায় এই শতকের শেষে যদি সীমিত আকারের পরিবর্তনও হয় তবু জোয়ারের উচ্চতা প্রায় দেড় মিটার বেড়ে যেতে পারে
সেই তুলনায় এই শতকের শেষে যদি সীমিত আকারের পরিবর্তনও হয় তবু জোয়ারের উচ্চতা প্রায় দেড় মিটার বেড়ে যেতে পারে।
যদি সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি বাদও দেওয়া হয় তাহলে শুধু ঝড়ের গতিধারার পরিবর্তনের ফলে জোয়ার বাড়বে যথাক্রমে শূন্য দশমিক ৬ মিটার এবং শূন্য দশমিক ৯ মিটার
যদি সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি বাদও দেওয়া হয়, তাহলে শুধু ঝড়ের গতিধারার পরিবর্তনের ফলে জোয়ার বাড়বে যথাক্রমে শূন্য দশমিক ৬ মিটার এবং শূন্য দশমিক ৯ মিটার।
আঞ্চলিক বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশে ঝড়ের জোয়ারের প্রভাব অঞ্চলভেদে ভিন্ন
আঞ্চলিক বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশে ঝড়ের জোয়ারের প্রভাব অঞ্চলভেদে ভিন্ন।
উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রামের উত্তর অংশ সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ
উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রামের উত্তর অংশ সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ।
সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা হলো চট্টগ্রামের উত্তরাংশ এরপর মেঘনা অঞ্চল এবং গঙ্গা অঞ্চল
সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা হলো চট্টগ্রামের উত্তরাংশ, এরপর মেঘনা অঞ্চল এবং গঙ্গা অঞ্চল।
চট্টগ্রামের দক্ষিণাংশ ঝুঁকির দিক থেকে চতুর্থ স্থানে
চট্টগ্রামের দক্ষিণাংশ ঝুঁকির দিক থেকে চতুর্থ স্থানে।
ঝড়ের ঝুঁকি ১০ গুণ বেড়েছে জলবায়ু পরিবর্তনের গতি এভাবে চলতে থাকলে ভবিষ্যতে ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস কত ঘন ঘন হতে পারে তা তুলে ধরা হয়েছে গবেষণায়
ঝড়ের ঝুঁকি ১০ গুণ বেড়েছে জলবায়ু পরিবর্তনের গতি এভাবে চলতে থাকলে ভবিষ্যতে ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস কত ঘন ঘন হতে পারে, তা তুলে ধরা হয়েছে গবেষণায়।
বাংলাদেশের উপকূলে অতীতের সবচেয়ে প্রাণঘাতী ঘূর্ণিঝড় যেমন ১৯৭০ সালের ভোলা ঘূর্ণিঝড় বা ১৯৯১ সালের গোর্কি ঘূর্ণিঝড়ের ধরন দেখে পরিস্থিতি তুলে ধরা হয়েছে
বাংলাদেশের উপকূলে অতীতের সবচেয়ে প্রাণঘাতী ঘূর্ণিঝড় যেমন ১৯৭০ সালের ভোলা ঘূর্ণিঝড় বা ১৯৯১ সালের (গোর্কি) ঘূর্ণিঝড়ের ধরন দেখে পরিস্থিতি তুলে ধরা হয়েছে।
গবেষকেরা বলেছেন জলবায়ু পরিবর্তনের সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলো সাধারণ মানুষের কাছে স্পষ্টভাবে তুলে ধরার জন্য এবং কার্যকর অভিযোজন কৌশল তৈরির জন্য এটা দরকার
গবেষকেরা বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের সম্ভাব্য ঝুঁকিগুলো সাধারণ মানুষের কাছে স্পষ্টভাবে তুলে ধরার জন্য এবং কার্যকর অভিযোজন কৌশল তৈরির জন্য এটা দরকার।
একাধিক মডেলভিত্তিক বিশ্লেষণ বাংলাদেশের বিভিন্ন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের উপাত্ত এসব ঘূর্ণিঝড়ের ফিরে আসার সময় ও ভবিষ্যৎ জলবায়ু দৃশ্যপট নিয়ে বিশ্লেষণ করা হয়েছে
একাধিক মডেলভিত্তিক বিশ্লেষণ, বাংলাদেশের বিভিন্ন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের উপাত্ত, এসব ঘূর্ণিঝড়ের ফিরে আসার সময় ও ভবিষ্যৎ জলবায়ু দৃশ্যপট নিয়ে বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
তাতে দেখা যাচ্ছেমাঝারি থেকে উচ্চমাত্রার কার্বন নিঃসরণ চলতে থাকলে শতকের শেষ দিকে ঘূর্ণিঝড়জনিত জলোচ্ছ্বাসের গড় প্রত্যাবর্তন সময় ১০ গুণ কমে যেতে পারে অর্থাৎ ঝুঁকি ১০ গুণ বাড়তে পারে
তাতে দেখা যাচ্ছে—মাঝারি থেকে উচ্চমাত্রার কার্বন নিঃসরণ চলতে থাকলে শতকের শেষ দিকে ঘূর্ণিঝড়জনিত জলোচ্ছ্বাসের গড় প্রত্যাবর্তন সময় ১০ গুণ কমে যেতে পারে, অর্থাৎ ঝুঁকি ১০ গুণ বাড়তে পারে।
পাল্টাতে পারে ঘূর্ণিঝড়ের সময় বাংলাদেশে বিপজ্জনক জলোচ্ছ্বাস এখনো মূলত বর্ষার আগে ও বর্ষার পরই হয়ে থাকে
পাল্টাতে পারে ঘূর্ণিঝড়ের সময় বাংলাদেশে বিপজ্জনক জলোচ্ছ্বাস এখনো মূলত বর্ষার আগে ও বর্ষার পরই হয়ে থাকে।
বর্ষার আগে বলতে মার্চ থেকে মে এবং বর্ষার পরের মৌসুম বলতে অক্টোবর থেকে নভেম্বর মাসকে বোঝানো হয়েছে
বর্ষার আগে বলতে মার্চ থেকে মে এবং বর্ষার পরের মৌসুম বলতে অক্টোবর থেকে নভেম্বর মাসকে বোঝানো হয়েছে।
গবেষণায় বলা হয়েছে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ঘূর্ণিঝড়ের বিরতির সময় ৭৫ দিন থেকে কমে মাত্র ১৫ দিন হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে
গবেষণায় বলা হয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ঘূর্ণিঝড়ের বিরতির সময় ৭৫ দিন থেকে কমে মাত্র ১৫ দিন হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
গবেষণায় বলা হচ্ছে প্রায় সব জলবায়ু পরিস্থিতিতেই এই ধ্বংসাত্মক জলোচ্ছ্বাসগুলো বছরের আরও দীর্ঘ সময়জুড়ে বিস্তৃত হচ্ছে এবং এর তীব্রতাও বাড়ছে
গবেষণায় বলা হচ্ছে, প্রায় সব জলবায়ু পরিস্থিতিতেই এই ধ্বংসাত্মক জলোচ্ছ্বাসগুলো বছরের আরও দীর্ঘ সময়জুড়ে বিস্তৃত হচ্ছে এবং এর তীব্রতাও বাড়ছে।
বিশেষ করে বর্ষাকালীন আগস্ট ১১৫ এবং সেপ্টেম্বর ও বর্ষাপরবর্তী ডিসেম্বর ১ এবং ১৫ সময়গুলোতে জলোচ্ছ্বাসের তীব্রতা সবচেয়ে বেশি বাড়ছে
বিশেষ করে বর্ষাকালীন (আগস্ট ১-১৫ এবং সেপ্টেম্বর) ও বর্ষা-পরবর্তী (ডিসেম্বর ১ এবং ১৫) সময়গুলোতে জলোচ্ছ্বাসের তীব্রতা সবচেয়ে বেশি বাড়ছে।
গবেষণায় বলা হয়েছে বর্ষা মৌসুমে আগস্টের মাঝামাঝি পানির স্তর অনেক উঁচু থাকে
গবেষণায় বলা হয়েছে, বর্ষা মৌসুমে (আগস্টের মাঝামাঝি) পানির স্তর অনেক উঁচু থাকে।
ঠিক সেই সময় যদি ভারী বৃষ্টিপাত হয় তাহলে বর্ষার সঙ্গে ও উপকূলীয় প্লাবনের সম্মিলিত ঝুঁকি অনেক বেড়ে যেতে পারে
ঠিক সেই সময় যদি ভারী বৃষ্টিপাত হয় তাহলে বর্ষার সঙ্গে ও উপকূলীয় প্লাবনের সম্মিলিত ঝুঁকি অনেক বেড়ে যেতে পারে।
এই ঝুঁকি আরও বাড়তে পারে যদি ঘূর্ণিঝড়জনিত ভারী বৃষ্টিপাতও সঙ্গে থাকে
এই ঝুঁকি আরও বাড়তে পারে যদি ঘূর্ণিঝড়জনিত ভারী বৃষ্টিপাতও সঙ্গে থাকে।
ভবিষ্যতের এই যে পরিবর্তন তার জন্য বাংলাদেশকে এখনই প্রস্তুত হতে হবে বলে মনে করেন গবেষক সাই সাভেলা
ভবিষ্যতের এই যে পরিবর্তন তার জন্য বাংলাদেশকে এখনই প্রস্তুত হতে হবে বলে মনে করেন গবেষক সাই সাভেলা।
তিনি প্রথম আলোকে বলেন দুর্যোগ হওয়ার পর কিছু করার চেয়ে নতুন চরমভাবাপন্ন পরিস্থিতির জন্য বাংলাদেশকে প্রস্তুত হতে হবে
তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘দুর্যোগ হওয়ার পর কিছু করার চেয়ে নতুন চরমভাবাপন্ন পরিস্থিতির জন্য বাংলাদেশকে প্রস্তুত হতে হবে।
প্রথাগত মানসিকতা থেকে বের হয়ে ভবিষ্যতের ঝুঁকির জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার মতো সক্রিয় মানসিকতা দরকার
প্রথাগত মানসিকতা থেকে বের হয়ে ভবিষ্যতের ঝুঁকির জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার মতো সক্রিয় মানসিকতা দরকার।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের জ্যেষ্ঠ আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ বৃষ্টি এবং বর্ষার পরিবর্তন নিয়ে গবেষণা করছেন দীর্ঘ সময় ধরে
’ আবহাওয়া অধিদপ্তরের জ্যেষ্ঠ আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ বৃষ্টি এবং বর্ষার পরিবর্তন নিয়ে গবেষণা করছেন দীর্ঘ সময় ধরে।
বজলুর রশিদ বললেন গত কয়েক বছর ধরে আমরা একটা প্রবণতা দেখছি যে মৌসুমি বায়ু আসতে দেরি হচ্ছে
বজলুর রশিদ বললেন, গত কয়েক বছর ধরে আমরা একটা প্রবণতা দেখছি যে মৌসুমি বায়ু আসতে দেরি হচ্ছে।
আবার মৌসুমি বায়ু পরবর্তী সময়ে বৃষ্টির পরিমাণটা বেড়ে গেছে
আবার মৌসুমি বায়ু পরবর্তী সময়ে বৃষ্টির পরিমাণটা বেড়ে গেছে।
২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে ঘূর্ণিঝড়ের মিগজাউমের প্রভাবে গড় বৃষ্টিপাতের চাইতে ২শ শতাংশ বেশি বৃষ্টি হয়
২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে ঘূর্ণিঝড়ের মিগজাউমের প্রভাবে গড় বৃষ্টিপাতের চাইতে ২শ শতাংশ বেশি বৃষ্টি হয়।
আর ওই অস্বাভাবিক বৃষ্টির ফলে আলুসহ নানা ধরনের শস্যের ক্ষতি হয়
আর ওই অস্বাভাবিক বৃষ্টির ফলে আলুসহ নানা ধরনের শস্যের ক্ষতি হয়।
মিগজাউম সরাসরি বাংলাদেশে আঘাত না করলেও এর প্রভাবেই প্রাকৃতিক বিপর্যয় দেখা দিয়েছিল
মিগজাউম সরাসরি বাংলাদেশে আঘাত না করলেও এর প্রভাবেই প্রাকৃতিক বিপর্যয় দেখা দিয়েছিল।
প্রকৃতি এখনই বৈরী বর্ষা শেষে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলা দাতিনাখালি গ্রামের মানুষেরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন
প্রকৃতি এখনই বৈরী বর্ষা শেষে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলা দাতিনাখালি গ্রামের মানুষেরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
তাঁদের ভয় কখন ঝড় আসে
তাঁদের ভয়, কখন ঝড় আসে।
এখন কেমন জানি বর্ষার পরে ঝড়ের পরিমাণ বেড়ে গেছে মনে করেন এ গ্রামের আবদুল আলিম ৫০
এখন কেমন জানি বর্ষার পরে ঝড়ের পরিমাণ বেড়ে গেছে, মনে করেন এ গ্রামের আবদুল আলিম (৫০)।
তিনি বলছিলেন আগে জলোচ্ছ্বাস হতো না বললেই চলে
তিনি বলছিলেন, আগে জলোচ্ছ্বাস হতো না বললেই চলে।
আর এখন ঝড় হলেই তার সঙ্গে জলোচ্ছ্বাস হয়
আর এখন ঝড় হলেই তার সঙ্গে জলোচ্ছ্বাস হয়।
উপজেলার আরেক গ্রাম বুড়িগোয়ালিনী গ্রামের জেলে হাফিজুর রহমান ৭০ ও একই গ্রামের ফাতেমা খাতুন জানান জলোচ্ছ্বাস হলেই নদীর লবণপানিতে খাবার পানির আধার পুকুরদিঘি তলিয়ে যায়
উপজেলার আরেক গ্রাম বুড়িগোয়ালিনী গ্রামের জেলে হাফিজুর রহমান (৭০) ও একই গ্রামের ফাতেমা খাতুন জানান, জলোচ্ছ্বাস হলেই নদীর লবণপানিতে খাবার পানির আধার পুকুর-দিঘি তলিয়ে যায়।
এ ছাড়া জমিতেও লবণাক্ততার পরিমাণ কয়েক গুণ বেড়ে যায়
এ ছাড়া জমিতেও লবণাক্ততার পরিমাণ কয়েক গুণ বেড়ে যায়।
মানুষ বর্তমানে লবণাক্ততার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় পানি কিনে খেতে বাধ্য হচ্ছে
মানুষ বর্তমানে লবণাক্ততার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় পানি কিনে খেতে বাধ্য হচ্ছে।
মোখা হামুন ও তারপর মিধিলি
মোখা, হামুন ও তারপর মিধিলি।
২০২৩ সালে তিনতিনটি ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ে বাংলাদেশে
২০২৩ সালে তিন-তিনটি ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ে বাংলাদেশে।
এক বছরে তিনটি ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার বিষয়টি জলবায়ুবিশেষজ্ঞদের কারও কারও মতে অস্বাভাবিক
এক বছরে তিনটি ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানার বিষয়টি জলবায়ুবিশেষজ্ঞদের কারও কারও মতে অস্বাভাবিক।
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ এবং ঘূর্ণিঝড়ের পরিমাণ কমলেও বাড়ছে বড় বা শক্তিশালী ঝড়ের সংখ্যা
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ এবং ঘূর্ণিঝড়ের পরিমাণ কমলেও বাড়ছে বড় বা শক্তিশালী ঝড়ের সংখ্যা।
আবহাওয়া ও জলবায়ুবিশেষজ্ঞরা বলছেন বিশ্বের অন্যান্য সাগরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বঙ্গোপসাগরেও তাপমাত্রা বাড়ছে
আবহাওয়া ও জলবায়ুবিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশ্বের অন্যান্য সাগরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বঙ্গোপসাগরেও তাপমাত্রা বাড়ছে।
এর ফলে ঘূর্ণিঝড়গুলো হয়তো তীব্র হচ্ছে
এর ফলে ঘূর্ণিঝড়গুলো হয়তো তীব্র হচ্ছে।
কিন্তু এর সংখ্যা কমছে
কিন্তু এর সংখ্যা কমছে।
১৯৪৮ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত সময়ে প্রতি দেড় দশক ধরে হিসাব করে দেখা গেছে ১৯৪৮ থেকে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত সময়ে ঘূর্ণিঝড় উৎপত্তি হয়েছে ২০টি
১৯৪৮ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত সময়ে প্রতি দেড় দশক ধরে হিসাব করে দেখা গেছে, ১৯৪৮ থেকে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত সময়ে ঘূর্ণিঝড় উৎপত্তি হয়েছে ২০টি।
সবচেয়ে বেশি ঘূর্ণিঝড় হয়েছে ১৯৬৩ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত সময়ে
সবচেয়ে বেশি ঘূর্ণিঝড় হয়েছে ১৯৬৩ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত সময়ে।
এ সময় ৫২টি ঘূর্ণিঝড়ের উৎপত্তি হয় বঙ্গোপসাগরে
এ সময় ৫২টি ঘূর্ণিঝড়ের উৎপত্তি হয় বঙ্গোপসাগরে।
এরপরই রয়েছে ১৯৭৮ থেকে ১৯৯২ সাল
এরপরই রয়েছে ১৯৭৮ থেকে ১৯৯২ সাল।
এ সময়ে উৎপত্তি হওয়া প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের সংখ্যা ছিল ৩০
এ সময়ে উৎপত্তি হওয়া প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের সংখ্যা ছিল ৩০।
১৯৯৩ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত সময়ে ২২টি এরপর ২০০৮ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত সময়ে ২৪টি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের উৎপত্তি হয়েছে
১৯৯৩ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত সময়ে ২২টি, এরপর ২০০৮ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত সময়ে ২৪টি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের উৎপত্তি হয়েছে।
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় কমে যাওয়া এবং বড় ঝড়ের শঙ্কা বেড়ে যাওয়ার কারণ প্রসঙ্গে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বাড়ছে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় কমে যাওয়া এবং বড় ঝড়ের শঙ্কা বেড়ে যাওয়ার কারণ প্রসঙ্গে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বাড়ছে।
তাপমাত্রা বাড়ছে ভূপৃষ্ঠেরও
তাপমাত্রা বাড়ছে ভূপৃষ্ঠেরও।
উভয় মিলে চরমভাবাপন্ন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে
উভয় মিলে চরমভাবাপন্ন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
এতে নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির সহায়ক পরিবেশে বিঘ্ন ঘটছে
এতে নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির সহায়ক পরিবেশে বিঘ্ন ঘটছে।
তাই বড় ঝড়ের শঙ্কা বাড়ছে
তাই বড় ঝড়ের শঙ্কা বাড়ছে।
২০২১ সালে নাসা সেন্টার ফর ক্লাইমেট সিমুলেশনের এনসিসিএস করা এক্সপ্লোরিং পাস্ট অ্যান্ড ফিউচার ট্রপিক্যাল সাইক্লোনস ইন দ্য বে অব বেঙ্গল উইথ হাইএন্ড কম্পিউটিং শীর্ষক এক গবেষণায় বলা হয়েছে উষ্ণ জলবায়ুর কারণে ভবিষ্যতে বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের সংখ্যা প্রত্যাশিত সংখ্যার চেয়ে কমে যেতে পারে
২০২১ সালে নাসা সেন্টার ফর ক্লাইমেট সিমুলেশনের (এনসিসিএস) করা ‘এক্সপ্লোরিং পাস্ট অ্যান্ড ফিউচার ট্রপিক্যাল সাইক্লোনস ইন দ্য বে অব বেঙ্গল উইথ হাইএন্ড কম্পিউটিং’ শীর্ষক এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ‘উষ্ণ জলবায়ুর কারণে ভবিষ্যতে বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের সংখ্যা প্রত্যাশিত সংখ্যার চেয়ে কমে যেতে পারে।
তবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে মৌসুমি বায়ুর পরবর্তী সময়ে বেশি শক্তির ঘূর্ণিঝড় হতে পারে
তবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে মৌসুমি বায়ুর পরবর্তী সময়ে বেশি শক্তির ঘূর্ণিঝড় হতে পারে।
এর প্রভাব পড়বে বাংলাদেশ ভারত ও মিয়ানমারের ওপর
এর প্রভাব পড়বে বাংলাদেশ, ভারত ও মিয়ানমারের ওপর।
বঙ্গোপসাগরে তীব্র মাত্রার ঘূর্ণিঝড়ের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি আইপিসিসির পর্যবেক্ষণেও আছে
’ বঙ্গোপসাগরে তীব্র মাত্রার ঘূর্ণিঝড়ের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি আইপিসিসির পর্যবেক্ষণেও আছে।
অধ্যাপক এ কে সাইফুল ইসলাম আইপিসিসির সেই পর্যবেক্ষণ তুলে ধরে বলেন বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় কমলেও এখন যেসব ঝড় আসছে সেগুলো তীব্র হচ্ছে
অধ্যাপক এ কে সাইফুল ইসলাম আইপিসিসির সেই পর্যবেক্ষণ তুলে ধরে বলেন, বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় কমলেও এখন যেসব ঝড় আসছে, সেগুলো তীব্র হচ্ছে।
এবং তা আরও হতে পারে
এবং তা আরও হতে পারে।
বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়লে বায়ুর পানি বহন করার ক্ষমতা ৭ শতাংশ বেড়ে যাবে
বৈশ্বিক তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়লে বায়ুর পানি বহন করার ক্ষমতা ৭ শতাংশ বেড়ে যাবে।
দুর্যোগ মোকাবিলায় কী পরিবর্তন দরকার এমআইটির এ গবেষণা বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের জন্য আগাম সতর্কতা এবং টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা
দুর্যোগ মোকাবিলায় কী পরিবর্তন দরকার এমআইটির এ গবেষণা বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলের জন্য আগাম সতর্কতা এবং টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
গবেষণায় বলা হয়েছে বাংলাদেশের এখন একটি পূর্ণাঙ্গ ঝুঁকিভিত্তিক পরিকল্পনা দরকার
গবেষণায় বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশের এখন একটি পূর্ণাঙ্গ ঝুঁকিভিত্তিক পরিকল্পনা দরকার।
বর্তমানে যেসব অবকাঠামো নির্মাণে বিনিয়োগ হচ্ছে তার ভিত্তি অনেকটাই ঐতিহাসিক জলবায়ু তথ্যের ওপর
বর্তমানে যেসব অবকাঠামো নির্মাণে বিনিয়োগ হচ্ছে, তার ভিত্তি অনেকটাই ঐতিহাসিক জলবায়ু তথ্যের ওপর।
কিন্তু অনেক অঞ্চল ও জনসংখ্যা এখনো বিপৎসংকুল ও অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে
কিন্তু অনেক অঞ্চল ও জনসংখ্যা এখনো বিপৎসংকুল ও অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।
যদি আমরা ভবিষ্যতের দুর্যোগ পুনরাবৃত্তির ধরন অনুযায়ী আমাদের নকশার মান নীতিমালা ও আর্থিক পরিকল্পনা হালনাগাদ না করি তাহলে আমরা এমন এক পৃথিবীর জন্য নির্মাণ করে যাব যা বাস্তবে আর নেই
যদি আমরা ভবিষ্যতের দুর্যোগ পুনরাবৃত্তির ধরন অনুযায়ী আমাদের নকশার মান, নীতিমালা ও আর্থিক পরিকল্পনা হালনাগাদ না করি, তাহলে আমরা এমন এক পৃথিবীর জন্য নির্মাণ করে যাব, যা বাস্তবে আর নেই।
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় ২০০৯ সালে বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন কৌশল ও কর্মপরিকল্পনা বিসিসিএসএপি গ্রহণ করে
’ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় ২০০৯ সালে বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন কৌশল ও কর্মপরিকল্পনা (বিসিসিএসএপি) গ্রহণ করে।
জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এটাই ছিল সরকারের বড় ধরনের নীতি ও পরিকল্পনা
জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এটাই ছিল সরকারের বড় ধরনের নীতি ও পরিকল্পনা।
কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এরই মধ্যে নানা ধরনের বিষয় যুক্ত হয়েছে
কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এরই মধ্যে নানা ধরনের বিষয় যুক্ত হয়েছে।
নতুন নতুন ক্ষতি ও শঙ্কার কথা উঠে এসেছে নানা ধরনের গবেষণায়
নতুন নতুন ক্ষতি ও শঙ্কার কথা উঠে এসেছে নানা ধরনের গবেষণায়।
জলবায়ুবিশেষজ্ঞ হাসীব মুহাম্মদ ইরফানুল্লাহ্ দীর্ঘ সময় ধরে জলবায়ু পরিবর্তনের নানা দিক নিয়ে গবেষণার সঙ্গে যুক্ত
জলবায়ুবিশেষজ্ঞ হাসীব মুহাম্মদ ইরফানুল্লাহ্ দীর্ঘ সময় ধরে জলবায়ু পরিবর্তনের নানা দিক নিয়ে গবেষণার সঙ্গে যুক্ত।
তিনি বলছিলেন বিসিসিএসএপি এখন একটি অচল দলিল
তিনি বলছিলেন, বিসিসিএসএপি এখন একটি অচল দলিল।
কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এখন পর্যন্ত এটি নিয়েই আমাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তৈরি হচ্ছে
কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এখন পর্যন্ত এটি নিয়েই আমাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তৈরি হচ্ছে।
এখন পর্যন্ত যেসব প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে তাও এর ওপর ভিত্তি করে
এখন পর্যন্ত যেসব প্রকল্প নেওয়া হচ্ছে, তা-ও এর ওপর ভিত্তি করে।
কিন্তু ২০২২ সালে বাংলাদেশ সরকার ন্যাশনাল অ্যাডাপ্টেশন প্ল্যান জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনাএনএপি গ্রহণ করে
কিন্তু ২০২২ সালে বাংলাদেশ সরকার ন্যাশনাল অ্যাডাপ্টেশন প্ল্যান (জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা—এনএপি) গ্রহণ করে।
এটি এখনো কার্যকর নয়
এটি এখনো কার্যকর নয়।
এটি আমরা হাতে নিয়ে বসে আছি কিন্তু কোনো কাজ করছি না
এটি আমরা হাতে নিয়ে বসে আছি, কিন্তু কোনো কাজ করছি না।
কাঠামো পরিকল্পনা নকশায় যেসব পরিবর্তনের কথা এমআইটির গবেষণায় বলা হয়েছে দেশের দুর্যোগবিশেষজ্ঞরাও এর সঙ্গে একমত
কাঠামো, পরিকল্পনা, নকশায় যেসব পরিবর্তনের কথা এমআইটির গবেষণায় বলা হয়েছে, দেশের দুর্যোগবিশেষজ্ঞরাও এর সঙ্গে একমত।
দুর্যোগবিশেষজ্ঞ গওহার নাইম ওয়ারা বলছিলেন এমআইটির গবেষণায় সবচেয়ে বেশি চমকে দেওয়া তথ্য হচ্ছে গড় ঝড়জোয়ারের প্রত্যাবর্তন মেয়াদকাল উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তিত হয়েছে
দুর্যোগবিশেষজ্ঞ গওহার নাইম ওয়ারা বলছিলেন, ‘এমআইটির গবেষণায় সবচেয়ে বেশি চমকে দেওয়া তথ্য হচ্ছে ‘গড় ঝড়-জোয়ারের প্রত্যাবর্তন মেয়াদকাল উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তিত হয়েছে।
এমন হলে বিপদের মাত্রা সময় এবং অবস্থানের রকমফের হবে
এমন হলে বিপদের মাত্রা, সময় এবং অবস্থানের রকমফের হবে।
চেনা সাইক্লোন চেনা বন্যাকে অচেনা লাগবে
চেনা সাইক্লোন, চেনা বন্যাকে অচেনা লাগবে।
সাইক্লোন মোকাবিলায় উপকূলের বহু প্রজন্মের অর্জিত জীবন দক্ষতা জ্ঞান আর কাজে আসবে না
সাইক্লোন মোকাবিলায় উপকূলের বহু প্রজন্মের অর্জিত জীবন দক্ষতা জ্ঞান আর কাজে আসবে না।
বিষয়গুলো আমলে নিয়ে আমাদের এলাকাভিত্তিক এবং মৌসুমভিত্তিক ধারাবাহিক পর্যবেক্ষণের বা ফলিত গবেষণার পদক্ষেপ নিতে হবে
বিষয়গুলো আমলে নিয়ে আমাদের এলাকাভিত্তিক এবং মৌসুমভিত্তিক ধারাবাহিক পর্যবেক্ষণের বা ফলিত গবেষণার পদক্ষেপ নিতে হবে।
১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিলের ঘূর্ণিঝড়ে লক্ষাধিক মানুষের মৃত্যু হয়
’ ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিলের ঘূর্ণিঝড়ে লক্ষাধিক মানুষের মৃত্যু হয়।
ওই ঝড়ে জোয়ার এবং ঘূর্ণিঝড় পতনের সময় একসঙ্গে হয়েছিল বলে মানুষের মৃত্যু অনেক বেশি হয়েছিল
ওই ঝড়ে জোয়ার এবং ঘূর্ণিঝড় পতনের সময় একসঙ্গে হয়েছিল বলে মানুষের মৃত্যু অনেক বেশি হয়েছিল।
তবে গত চার দশকে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় রাষ্ট্রের ক্ষমতা অনেক বেড়েছে
তবে গত চার দশকে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় রাষ্ট্রের ক্ষমতা অনেক বেড়েছে।
তবে বহুদিন বড় ঘূর্ণিঝড় না হওয়ায় আমাদের প্রস্তুতিতে আলস্য ভর করেছে বলে মনে করেন গওহার নইম ওয়ারা
তবে বহুদিন বড় ঘূর্ণিঝড় না হওয়ায় আমাদের প্রস্তুতিতে আলস্য ভর করেছে বলে মনে করেন গওহার নইম ওয়ারা।
বন্যা বন্যা নিয়ন্ত্রণ নগর ও গ্রামে পানি সরবরাহ নদীভাঙন নদী ব্যবস্থাপনা বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনার দীর্ঘমেয়াদি কৌশল হিসেবে ডেলটা প্ল্যান২১০০ বা বদ্বীপ পরিকল্পনা করা হয়েছে
বন্যা, বন্যা নিয়ন্ত্রণ, নগর ও গ্রামে পানি সরবরাহ, নদীভাঙন, নদী ব্যবস্থাপনা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনার দীর্ঘমেয়াদি কৌশল হিসেবে ‘ডেলটা প্ল্যান-২১০০’ বা বদ্বীপ পরিকল্পনা করা হয়েছে।
ভবিষ্যৎ জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলা এর একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য
ভবিষ্যৎ জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলা এর একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য।
এখন এমআইটির গবেষণা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত নিয়ে অন্য নানা নতুন গবেষণাকে আমলে নিয়ে বদ্বীপ পরিকল্পনায় প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা দরকার মনে করেন জলবায়ুবিশেষজ্ঞ এ কে এম সাইফুল ইসলাম
এখন এমআইটির গবেষণা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত নিয়ে অন্য নানা নতুন গবেষণাকে আমলে নিয়ে বদ্বীপ পরিকল্পনায় প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা দরকার মনে করেন জলবায়ুবিশেষজ্ঞ এ কে এম সাইফুল ইসলাম।
তিনি বলেন প্রতি পাঁচ বছর পরপর এ পরিকল্পনার পর্যালোচনার কথা আছে
তিনি বলেন, প্রতি পাঁচ বছর পরপর এ পরিকল্পনার পর্যালোচনার কথা আছে।
সেটা করার ক্ষেত্রে নতুন এই গবেষণার ফলকে অবশ্যই বিবেচনায় নিতে হবে
সেটা করার ক্ষেত্রে নতুন এই গবেষণার ফলকে অবশ্যই বিবেচনায় নিতে হবে।
তথ্য দিয়ে সহায়তা করেছেন কল্যাণ ব্যানার্জি সাতক্ষীরা ও রুহুল বয়ান মহেশখালী কক্সবাজার অভিমত আমরা সবাই জানি জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ দেশ
[তথ্য দিয়ে সহায়তা করেছেন কল্যাণ ব্যানার্জি, সাতক্ষীরা ও রুহুল বয়ান, মহেশখালী, কক্সবাজার] অভিমত আমরা সবাই জানি, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ দেশ।
এসংক্রান্ত নানা ধরনের বিপদ রয়েছে দেশটির
এ-সংক্রান্ত নানা ধরনের বিপদ রয়েছে দেশটির।